মো. মোস্তফা খান: আমি কাজ করেছি, ১৯৯৬ সালে এই উপজেলায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা পেয়েছিলাম। সেখানে আমি আজ সাড়ে চারশত কিলোমিটার রাস্তা করেছি। যে দূর্গম চরে চার ঘন্টা লাগতো আসতে, সেখানে আজকে ২৫ মিনিটে চলে আসে। বিদ্যু ছিল না। আমি সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে চরে বিদ্যুৎ পৌছে দিয়েছি। এখন আমার একটাই স্বপ্ন সেটা হলো মেঘনা নীদর উপর একটি ব্রিজ। পরের কাজ হলো রেললাইনের পাশ দিয়ে রাস্তাটিকে ভৈরব পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া।
মঙ্গলবার দুপুরে রায়পুরায় নির্বাচনী কার্যালয়ে উপজেলার শিক্ষক সমাজসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে টানা সপ্তমবারের মতো নির্বাচিত সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমি বার বার নির্বাচিত হয়েছি। জনগণ আমার পাশে আছে। ফেসবুকের রাজনীতি আমি করি না। আমি জনগনের অন্তরে আছি। অন্তরেই থাকবো। আমি তাদেরকে ভালোবাসি, তারাও আমাকে পচন্ড ভালোবাসে।
এই সময়ে, এই মুহুর্তে আমি যাদের বানিয়েছিলাম তারা সবাই কিন্তু আমার বিরুদ্ধে গেছে, জনগণ আমার বিরুদ্ধে যায়নি। নির্বাচনের দুদিন আগে আমি বলেছিলাম যাদের আমি দীর্ঘদিন নেতা বানিয়েছি তারা কিন্তু আজকের এ সমাবেশে নাই। সামাবেশের কারা আছে? যাদের জন্য আমি কিছু করি নাই। নি:স্ব জনগণ, তৃনমূলের জনগণ আমার সাথে আছে। আগামীতেও থাকবে তারা।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজুর সহধর্মিণী বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কল্পনা রাজিউদ্দিন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাড. ইউনুস আলী ভূইয়া, হাজী আব্দুস ছাত্তার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংসদ পূত্র রাজিব আহমেদ পার্থ, পৌর মেয়র মো জামাল মোল্লা, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহবুব আলম শাহিন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মোঃ মিলন মাষ্টার সহ দলীয় নেতাকর্মীগণ।